• মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫, ০৩:৫৯ অপরাহ্ন

নরসিংদীতে এশিয়ার সর্ব বৃহত্তম সার কারখানা উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

admin / ৩০৭ Time View
Update : রবিবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৩

আবু নাঈম রিপন : স্টাফ রিপোর্টার

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ ১২ নভেম্বর নরসিংদী জেলা নবনির্মিত ঘোড়াশাল-পলাশ ইউরিয়া সার কারখানা (জিপিইউএফএফ) উদ্বোধন করেছেন। এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় সর্ব বৃহত্তম কারখানা। এটি সার আমদানি উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করতে সহায়তা করবে।
তিনি পলাশ উপজেলায় জিপিইউএফএফ প্রাঙ্গনে এক অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী ফলক উন্মোচনের মাধ্যমে প্রতি বছর ৯ লাখ ২৪ হাজার মেট্রিক টন সার উৎপাদনের ক্ষমতা সম্পন্ন পরিবেশবান্ধব, জ্বালানি সাশ্রয়ী ও আধুনিক প্রযুক্তিভিত্তিক এই কারখানার উদ্বোধন করেন।
তিন দশকের পুরানো কারখানাটি সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য নতুন করে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি স্থাপন এবং প্রকল্পের শুরু থেকেই বিদেশী বিশেষজ্ঞদের দ্বারা যথাযথ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ জনবল প্রস্তুত করা হয়েছে।
পরিবহন সুবিধার লক্ষ্যে ঘোড়াশাল রেলওয়ে স্টেশনের সাথে কারখানার সংযোগের জন্য একটি রেললাইন নির্মাণের কাজ চলছে। উদ্বোধনের পর প্রধানমন্ত্রী সার কারখানা পরিদর্শন করেন।
প্রধানমন্ত্রী স্মারক ডাকটিকেট, উদ্বোধনী খাম এবং জিপিইউএফএফ উদ্বোধনের দিনটিকে চিহ্নিত করে একটি বিশেষ সীলমোহরও প্রকাশ করেন। অনুষ্ঠানে প্রকল্পের উপর একটি ভিডিও ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়।
এসময় শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন এমপি, প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার এমপি, আনোয়ারুল আশরাফ খান এমপি ও সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা উপস্থিত ছিলেন।
তিনি মোসলেহ উদ্দিন ভূঁইয়া স্টেডিয়ামে আয়োজিত এক মহাসমাবেশে ভাষণ দেন। উক্ত জনসভায় জনতার ঢল নামে।
যেখানে তিনি নরসিংদীতে বেশ কয়েকটি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন করেন।
কারখানার কার্যক্রম শুরু হলে সার আমদানির উপর নির্ভরতা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পাবে। কারণ দেশের মোট বার্ষিক ২৬ লাখ টন চাহিদার বিপরীতে স্থানীয় কারখানাগুলো একসাথে ১৯.২৪ লাখ মেট্রিক টন সার উৎপাদন করবে।
স্থানীয় কারখানাগুলো বর্তমানে প্রায় ১০ লাখ টন উৎপাদন করছে এবং বাকি বার্ষিক চাহিদা আমদানির মাধ্যমে পূরণ করা হচ্ছে। বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) জানায়, কারখানাটি ৩০,০০০ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে। ১১০ একর জমিতে ১৫,৫০০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত কারখানাটির দৈনিক সার উৎপাদন হবে ২৮০০ মেট্রিক টন।
মোট ব্যয়ের মধ্যে, সরকার ৪,৫৮০.২১ কোটি টাকা দিয়েছে এবং ১০.৯২০ কোটি টাকা জাইকা, এইচএসবিসি এবং ব্যাংক অফ টোকিও মিত্সুবিশি ইউএফজে লিমিটেড থেকে ব্যবসায়িক ঋণ প্রকল্পের মাধ্যমে পেয়েছে।
কারখানার দুটি বাষ্পীয় গ্যাস জেনারেটর ৩২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে সক্ষম এবং প্ল্যান্টটি চালানোর জন্য ২৮ মেগাওয়াট প্রয়োজন।
এটি বাংলাদেশের প্রথম সার কারখানা যেখানে প্রাথমিক পর্যায়ে ফ্লু গ্যাস থেকে পরিবেশ দূষণকারী আহরণ করা হবে এবং ক্যাপচার করা কার্বন-ডাই-অক্সাইড ব্যবহার করে ইউরিয়া সারের উৎপাদন বৃদ্ধি করা হবে (প্রায় ১০ শতাংশ)।
এটি দেশে ‘অত্যাধুনিক, শক্তি সাশ্রয়ী এবং সবুজ’ সার কারখানা যা ইউরিয়া সারের আমদানি কমিয়ে দেবে এবং কষ্টার্জিত বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় করবে। ফলক উন্মোচনের মাধ্যমে প্রতি বছর ৯ লাখ ২৪ হাজার মেট্রিক টন সার উৎপাদনের ক্ষমতা সম্পন্ন পরিবেশবান্ধব, জ্বালানি সাশ্রয়ী ও আধুনিক প্রযুক্তিভিত্তিক এই কারখানার উদ্বোধন করেন।
তিন দশকের পুরানো কারখানাটি সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য নতুন করে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি স্থাপন এবং প্রকল্পের শুরু থেকেই বিদেশী বিশেষজ্ঞদের দ্বারা যথাযথ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ জনবল প্রস্তুত করা হয়েছে।
পরিবহন সুবিধার লক্ষ্যে ঘোড়াশাল রেলওয়ে স্টেশনের সাথে কারখানার সংযোগের জন্য একটি রেললাইন নির্মাণের কাজ চলছে। উদ্বোধনের পর প্রধানমন্ত্রী সার কারখানা পরিদর্শন করেন।
প্রধানমন্ত্রী স্মারক ডাকটিকেট, উদ্বোধনী খাম এবং জিপিইউএফএফ উদ্বোধনের দিনটিকে চিহ্নিত করে একটি বিশেষ সীলমোহরও প্রকাশ করেন। অনুষ্ঠানে প্রকল্পের উপর একটি ভিডিও ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়।
এসময় শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন এমপি, প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার এমপি, আনোয়ারুল আশরাফ খান এমপি ও সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা উপস্থিত ছিলেন। দুপুরে
প্রধান মন্ত্রী মোসলেহ উদ্দিন ভূঁইয়া স্টেডিয়ামে আয়োজিত এক মহাসমাবেশে ভাষণ দেন। উক্ত জনসভায় জনতার ঢল নামে। এ সময়,
তিনি নরসিংদীতে বেশ কয়েকটি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন করেন।
কারখানার কার্যক্রম শুরু হলে সার আমদানির উপর নির্ভরতা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পাবে। কারণ দেশের মোট বার্ষিক ২৬ লাখ টন চাহিদার বিপরীতে স্থানীয় কারখানাগুলো একসাথে ১৯.২৪ লাখ মেট্রিক টন সার উৎপাদন করবে।
স্থানীয় কারখানাগুলো বর্তমানে প্রায় ১০ লাখ টন উৎপাদন করছে এবং বাকি বার্ষিক চাহিদা আমদানির মাধ্যমে পূরণ করা হচ্ছে। বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) জানায়, কারখানাটি ৩০,০০০ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে। ১১০ একর জমিতে ১৫,৫০০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত কারখানাটির দৈনিক সার উৎপাদন হবে ২৮০০ মেট্রিক টন।
মোট ব্যয়ের মধ্যে, সরকার ৪,৫৮০.২১ কোটি টাকা দিয়েছে এবং ১০.৯২০ কোটি টাকা জাইকা, এইচএসবিসি এবং ব্যাংক অফ টোকিও মিত্সুবিশি ইউএফজে লিমিটেড থেকে ব্যবসায়িক ঋণ প্রকল্পের মাধ্যমে পেয়েছে।
কারখানার দুটি বাষ্পীয় গ্যাস জেনারেটর ৩২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে সক্ষম এবং প্ল্যান্টটি চালানোর জন্য ২৮ মেগাওয়াট প্রয়োজন।
এটি বাংলাদেশের প্রথম সার কারখানা যেখানে প্রাথমিক পর্যায়ে ফ্লু গ্যাস থেকে পরিবেশ দূষণকারী আহরণ করা হবে এবং ক্যাপচার করা কার্বন-ডাই-অক্সাইড ব্যবহার করে ইউরিয়া সারের উৎপাদন বৃদ্ধি করা হবে (প্রায় ১০ শতাংশ)।
এটি দেশে ‘অত্যাধুনিক, শক্তি সাশ্রয়ী এবং সবুজ’ সার কারখানা যা ইউরিয়া সারের আমদানি কমিয়ে দেবে এবং কষ্টার্জিত বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় করবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category