আবুনাঈমরিপন, স্টাফ রিপোটার:
জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য ও শিবপুর আসনের এমপি জহিরুল হক ভূঁইয়া মোহন বলেছেন – শিবপুরে আওয়ামীলীগ মানেই হারুন অর রশীদ খাঁন।আওয়ামীলীগ ও হারুন অর রশীদ খাঁন একিই সূত্রে গাঁথা।তিনি আওয়ামীলীগ পরিবারের সদস্য।তিনি প্রবীণ রাজনীতি বিদ।এই হারুন অর রশীদ খাঁনই আমার মতো অনেক মোহন কে জন্ম দিয়েছেন।তিনি দীর্ঘ সময় ধরে দলের নেতৃত্ব দিয়েছেন।রাজনৈতিক বিভিন্ন কারণে তাকে দলীয় পদ থেকে সরিয়ে দিলেও শিবপুরে হারুন অর রশীদ খাঁনের গুরুত্ব কমে যায় নি।হারুন অর রশীদ খাঁন কে হত্যা করে তৃতীয় পক্ষ একঢিলে দুই পাখি মারতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তাদের পরিকল্পনা কখনো সফল হবে না।হারুন অর রশীদ খাঁনের জন্ম হয়েছে মজলিশপুরে।মামুর বাড়ী হিসেবে আমিও বড় হয়েছি সেই গ্রামে।আমদের মধ্যে সর্ম্পক হচ্ছে মামু ভাগিনার।তাই আপনারা যত চেষ্টাই করুন না কেন আমাদেরকে আলাদা করতে পারবেন না।
তিনি আজ শুক্রবার (৩/৩/২০২৩) শিবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খানের উপর গত ২৫ ফেব্রুয়ারী সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে এ কথা বলেন।
পৌর আওয়ামী লীগের আয়োজনে শিবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের অস্থায়ী কার্যালয় প্রাঙ্গনে পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ফারুক খানের সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নরসিংদী জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য ফরহাদ আলম ভূঁইয়া, শিবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আজিজুর রহমান খান ভুলু মাষ্টার, সাবেক সহ-সভাপতি আঃ হাই মাষ্টার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ প্রমুখ।
তিনি আরোও বলেন – হারুন অর রশীদ খাঁনের শেষ ইচ্ছা এমপি হওয়ার। তাই আগামী নির্বাচনে নেত্রীকে বলবো আমাকে মনোনয়ন না দিয়ে হারুন অর রশীদ খাঁনকে মনোনয়ন দেন।আজকে যারা হারুন খাঁনের প্রতি অনেক দরদ দেখাচ্ছে পারলে আপনারা ও নেত্রীকে বলেন হারুন অর রশীদ খাঁনকে মনোনয়ন দিতে।
তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দৃষ্টি আর্কষণ করে বলেন – আপনারা সঠিকভাবে তদন্ত করে বের করুন কারা এই ঘটনার সাথে জড়িত।আমার পরিবারেরও যদি কেউ এই ঘটনার সাথে জড়িত থাকার প্রমান পান তাহলে তাকেও আইনের আওতায় আনুন।এই ঘটনা ঘটার পিছনে যারা ইন্ধন দিয়েছেন তাদের কে গ্রেফতার করে সঠিত তথ্য জনগণের মধ্যে প্রকাশ করুন।