হায়রে চিঠি
চিঠি লেখা হয় না কারো
পাইনা চিঠির দেখা।
চিঠি লেখা ভুলে গেছি
আমরা যে সবাই বোকা ।
চিঠি লেখা ভুলে গেছি
লাগে না তো ভালো ।
চিঠির ভিতর যাদু থাকতো
পড়লে পাইতাম আলো।
চিঠির জন্য ব্যকুল থাকতো
সবার আপনজন ।
চিঠি আসলে মন খুশীতে
পড়তো মোদের স্বজন ।
লিখতে চিঠি লাগতো ভালো
মনের যতো কথা ।
চিঠি পেয়ে আপনজনরা
থাকতো ভালো যথা ।
কত কথা লিখতো চিঠি
মন করে উজার ।
উওর লিখতো জীবন দিয়ে
রাত করতো পার।
এই চিঠিকে ভুলে গেলাম
হয়না আজ লেখা ।
বাকী জীবনে লিখব কি না
ভাবছি শুধু একা।
চিঠি লেখা ভুলে গেছি
নবীন কি তা জানে ?
চিঠির কত মূল্য ছিল
নবীন কি তা মানে ?
নারীর কর্তব্য
নারী তুমি আল্লাহর নেয়ামত
রাখিও নিজকে স্মরণ ।
স্বামী তোমার মাথার মনি
স্বসস্মানে করিবে যতন ।
স্বামীকে সস্মান দেখানো
সকল নারীর কাজ ।
স্বামীর কথা না শুনিলে
পাইবে তুমি লাজ ।
কথায় কাজে স্বামী যেন
কষ্ট নাহি পায়।
স্বামীর খুশীতে নারী প্রস্তত
থাকিবে সদায়।
স্বামীর বৈধ আদেশ করিবে পালন
নইলে যাবে জাহান্নামে।
আল্লাহর পরে স্বামীর আসন
হাদিসে তার প্রমান।
সেজে গোজে থাকিবে নারী
স্বামীর ওতরেতে।
স্বামীর যত দোষ আছে
রাখিবে গোপনেতে ।
স্বামীর যত আত্বীয় স্বজন
করিবে যতন ।
বিপদের দিনে স্বামীকে ছেড়ে
যাইবে না কখন।
স্বামী যে তোমার অর্থাঙ্গ
রাখিও স্মরণ ।
সন্দেহ করবে না কখন
স্বামী যে তোমার আপন ।
স্বামী বিনে নেই কেহ
এ জগতে আপন ।
স্বামীর বাড়ীই তোমার বাড়ী
রাখিবে স্মরণ।
ছোট্র শিশুর মৃত্যু
হায়েত মউত আল্লাহর হাতে
সবাই আমরা জানি ।
জন্ম নিলে মরতে হবে
এ কথা ও মানি ।
মরার কিন্তু নেই যে বয়স
হুকুম যে আল্লাহর ।
রহমত আর বরকতের জন্য
দোয়া করি দরবারে আল্লাহর ।
আড়াই দিনের হায়েত নিয়ে
এসে ছিলে ভবে ।
রাত দুপরে মরে গেলে
কাঁদছিল যে সবে ।
বাবা মা তো পাগল পাড়া
চোখে জড়ছে পানি ।
মনের কোনে জ্বলছে আগুন
এ তো আমরা জানি ।
বাবার হাতে ছেলের লাশ
এ যে অনেক বারি ।
কবরেতে রাখতে বাবার
হ্নদয় যাচ্ছে ছিরি ।
কবর দিয়ে ফিরতে বাবার
চাচ্ছে না তো মন ।
আপনজনরা বুঝায় তাকে
পাবে ফিরে এক দিন ।
আল্লাহর আমানত আল্লাহ নিচ্ছে
কাঁদছো তুমি মিছে ।
শুকরিয়া আদায় করো
মালিক আল্লাহর কাছে ।